এহসানুল হক, বসিরহাট, আপনজন: দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে এসে এলাকার স্কুলের দাবি মেনে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়িয়ে থেকে ডিআই কে ফোন এবং মাটিয়া - ধান্যকুড়িয়া শ্মশানের সংস্কারের জন্য সাংসদকে ফোন করলেন বসিরহাটের সাংগঠনিক জেলা চেয়ারম্যান তথা হাড়োওয়ার বিধায়ক হাজী নুরুল ইসলাম। সকাল ১০ টা নাগাদ দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে যোগ দিতে পৌঁছান বসিরহাট সাংগঠনিক জেলা চেয়ারম্যান হাজী নুরুল ইসলাম, সাথে ছিলেন বসিরহাট উত্তর বিধানসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল্লাহ রনি। প্রথমে তিনি ধান্যকুড়িয়া বয়েজ স্কুলে যান সেখানে শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন, তারপর তিনি পৌঁছে যান ধান্যকুড়িয়া গার্লস স্কুলে। সেখানে গিয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলেন। প্রধান শিক্ষক অনুরোধ করেন আমাদের এই স্কুলে সব থেকে বেশি ছাত্রী কিন্তু স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা নেই। শিক্ষক-শিক্ষিকার দাবি তোলেন। এই সময় হাজী নুরুল ইসলাম বলেন আমি চেষ্টা করছি যাতে কিছু করা যায়। সঙ্গে ফোন করলেন ডিআইকে তারপর চেয়ারম্যান। তিনি বলেন তারা শিক্ষক দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। কয়েক দিনের মধ্যেই শিক্ষক আসবে স্কুলে। তার এই এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকার বিভিন্ন মানুষেরা। অন্যদিকে তিনি পৌঁছে যান মাটিয়া ধান্যকুড়িয়া শ্মশানে। সেখানে বেহাল দশা, রাস্তা বেহাল এলাকার মানুষ দাবী করেন সংস্কার করতে হবে। সেইখানে দাঁড়িয়ে থেকেই ফোন করলেন সাংসদ কে। বললেন ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা একটা প্রপোজাল তৈরি করতে। কয়েক দিনের মধ্যেই সংস্কারের কাজ শুরু হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। অন্যদিকে ধান্যকুরিয়ার বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন পাশাপাশি মন্দিরে যান মসজিদেও যান। পরে বিভিন্ন এলাকায় এলাকায় গিয়ে দিদির বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। কাজ পেয়েছেন কিনা যানতে চান। তারপর পঞ্চায়েত পরিদর্শন করেন, কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এদিন চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল্লাহ রনী বলেন, আজ হাজী নুরুল ইসলাম এসেছিলেন এলাকায় এলাকায় ঘুরলেন। বিভিন্ন দাবি রেনিজে দাঁড়িয়ে থেকে মিটিয়ে দিলেন।
All Rights Reserved © Copyright 2025 | Design & Developed by Webguys Direct