আপনজন ডেস্ক: মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা দ্বৈত তরঙ্গ ব্যবহার করা প্রথম ‘রেডার ইমেজিং স্যাটেলাইট’ নিসার মহাকাশে পাঠাবে। এর মাধ্যমে পৃথিবীর প্রতি সেন্টিমিটারের তথ্য শনাক্ত করতে পারে স্যাটেলাইটটি। এটি ভূমিকম্প, সুনামি’সহ অন্যান্য বিপর্যয়, এমনকি সূক্ষ্ম বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণ করে পৃথিবীতে পাঠাবে। মহাকাশে এর কার্যক্রমের মেয়াদ মাত্রই তিন বছর হলেও নাসা বলছে, এতে এমন ‘আলোড়ন তোলা’ প্রযুক্তি থাকার সম্ভাবনা আছে, যা পৃথিবীর পরিস্থিতি বুঝতে সহায়তার পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেও মানিয়ে নিতে পারে। স্যাটেলাইটটি ভারতের মহাকাশ সংস্থার (ইসরো) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ২০২৪ সালে ভারত থেকে উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে নাসার। মিশন দল প্রত্যাশা করছে, জরুরী পরিস্থিতিতে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডেটা সরবরাহ করা যাবে এর মাধ্যমে। আনুমানিক দেড়শ’ কোটি ডলারের এই স্যাটেলাইট সম্ভবত এ যাবৎকালের সবচেয়ে দামী ‘আর্থ ইমেজিং’ স্যাটেলাইট হতে যাচ্ছে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা দ্বৈত তরঙ্গ ব্যবহার করা প্রথম ‘রেডার ইমেজিং স্যাটেলাইট’ নিসার মহাকাশে পাঠাবে। এর মাধ্যমে পৃথিবীর প্রতি সেন্টিমিটারের তথ্য শনাক্ত করতে পারে স্যাটেলাইটটি। এটি ভূমিকম্প, সুনামি’সহ অন্যান্য বিপর্যয়, এমনকি সূক্ষ্ম বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণ করে পৃথিবীতে পাঠাবে। মহাকাশে এর কার্যক্রমের মেয়াদ মাত্রই তিন বছর হলেও নাসা বলছে, এতে এমন ‘আলোড়ন তোলা’ প্রযুক্তি থাকার সম্ভাবনা আছে, যা পৃথিবীর পরিস্থিতি বুঝতে সহায়তার পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেও মানিয়ে নিতে পারে। স্যাটেলাইটটি ভারতের মহাকাশ সংস্থার (ইসরো) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ২০২৪ সালে ভারত থেকে উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে নাসার। মিশন দল প্রত্যাশা করছে, জরুরী পরিস্থিতিতে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডেটা সরবরাহ করা যাবে এর মাধ্যমে। আনুমানিক দেড়শ’ কোটি ডলারের এই স্যাটেলাইট সম্ভবত এ যাবৎকালের সবচেয়ে দামী ‘আর্থ ইমেজিং’ স্যাটেলাইট হতে যাচ্ছে।
All Rights Reserved © Copyright 2025 | Design & Developed by Webguys Direct