টপি লস্কর, গোসাবা, আপনজন: সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চল কুমিরমারি এলাকার বাসিন্দা এক প্রসূতি মাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সুন্দরবন কোস্টাল থানার অন্তর্গত ছোট মোল্লাখালি ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ওই মহিলাকে তড়িঘড়ি গদখালী পৌঁছে দিয়ে জীবন বাঁচালেন গোসবার বিধায়ক সুব্রত মন্ডল এর তহবিল থেকে কেন একটি স্পিড বোট । তবে স্পিডবোর্ড নিয়েন নানা রকম মতভেদ রয়েছে এর কিছুদিন আগেই বিরোধীরা এই স্পিডবোট নিয়ে বিধায়ককে কটাক্ষ করেছিলেন। তবে সেই কটাক্ষের পাল্টা বিধায়ক বলেছিলেন এইচপি বোট শুধুমাত্র ব্লকের প্রত্যন্ত অঞ্চলের আশঙ্কা জনক রোগীদের জন্যই ব্যবহার করা হবে। সেই কথা বাস্তবায়ন করে দেখালেন বিধায়ক। সবাই যখন পহেলা বৈশাখের আনন্দে মেতে ছিলেন তখনই রাত্রি এগারোটা নাগাদ ছোট মোল্লাখালি স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে আচমকাই গোসাবা ব্লক প্রশাসনের কাছে আপৎকালীন একটি কল আসে। তড়িঘড়ি সেই ফোন পাওয়া মাত্রই ব্লক প্রশাসন ও বিধায়ক সিভিল ডিফেন্স ও আফদা মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় তড়িঘড়ি ওই মহিলাকে স্পিড বোটে করে ছোটো মোল্লাখালি থেকে নিয়ে গদখালীতে পৌঁছে দিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে এর উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু বাসন্তীর কাছাকাছি পৌঁছাতেই বাচ্চা প্রসব হয়ে যায় ওই মহিলার তড়িঘড়ি সেখান থেকে বাসন্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই মহিলাকে সেখানেই বর্তমানে সুস্থই আছেন ওই মহিলা। তবে মহিলার পরিবার দাবি করছেন বিধায়কের স্পিডবোট না থাকলে হয়তো ওই মহিলাকে বাঁচানো যেত না।তবে এবার এ কার্যত বিধায়ক সুব্রত মন্ডল বিধায়ক তহবিল থেকে এই স্পিড বোটটি কেনেন তারপরেই এই স্পিড বোটটি কেনা কে কেন্দ্র করে বিরোধী থেকে শুরু করে তৃণমূল দলের নেতারা কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। তবে আজ এই ঘটনার পর কার্যত সেই সমস্ত কটাক্ষ আর টিকল না। বিধায়কের
All Rights Reserved © Copyright 2025 | Design & Developed by Webguys Direct