আপনজন ডেস্ক: জাতীয় নাগরিক পঞ্জি বা এনআরসির বিরুদ্ধে মেঘালয়ের মাটিতে দাঁড়িয়ে সোচ্চার হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মেঘালয়ের গারো পর্বতের তুরা ল কলেজ ময়দানে দাঁড়িয়ে মেঘালয়ের ঐতিহ্যবাহী টুপি পরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মেঘালয়বাসীকে আশ্বাস বাণী শোনালেন, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস এনআরসি হতে দেয়নি। মেঘালয়েও হতে দেবে না। বৃহস্পতিবার ও ও শুক্রবার দুদিনের সফরে এনআরসি নিয়ে অভয় বাণী দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে সুর চড়ান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘টিএমসি মানে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য’ এই বার্তা দিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, আগামী তিন-চার মাসের মধ্যেই মেঘালয়ে নতুন সরকার গঠন করা করবে তৃণমূল। আর সেই সরকার সবার জন্য নিরলসভাবে সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবে। অভিষেক অভিযোগ করেন, মেঘালয়ের বেশ কিছু জায়গা অসমে চলে যাওয়ায় সেখানকার বাসিন্দারা এনআরসির আওতায় পড়বেন। এর ফলে, তাদেরকে এনআরসির মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে যে তারা ভারতীয়। এইনিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দা এবং মেঘালয়ের তৃণমূল নেতারা। এদিন এই নিয়ে সোচ্চার হন অভিষেক। তিনি বলেন, “ওই এলাকার বাসিন্দাদের মতামত না নিয়েই তাঁদের অন্য রাজ্যের বাসিন্দা করে দেওয়া হয়েছে। যারা এখানে ছিলেন এখন তারাই অন্য রাজ্যের বাসিন্দা। অভিষেক আরও বলেন, শুধুমাত্র সরকারের পরিবর্তন আনাই তৃণমূলের লক্ষ্য নয়, লক্ষ্য একেবারে মাটিতে নেমে মানুষের উন্নয়ন করা। মেঘালয় রাজ্যের জন্য একটি সদর্থক পরিবর্তন নিয়ে আসা। এ নিয়ে অভিষেক বলেন, জাতি, ধর্ম ও ধর্ম নির্বিশেষে সমস্ত মেঘালয়বাসী ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করবে। এনপিপি-নেতৃত্বাধীন সরকার মেঘালয়ের উন্নয়নে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। তাই এই সরকারের পতন হবেই। করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য, “মেঘালয়ের গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষে এমডিএ-র দাঁড়ানোর কথা। যাইহোক, পতন রাজ্যের অবকাঠামো প্রমাণ করে যে সমস্ত অগ্রগতি এক পরিবারে, এক পরিবারে ঘটেছে ব্যক্তি। এর অর্থ ‘কনম্যান’স’-এর ‘মাই ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স’। মেঘালয়ের ধনী হওয়া সত্ত্বেও জীববৈচিত্র্য, গর্ত সঙ্গে রাস্তা আছে, শিক্ষক ছাড়া স্কুল, এবং ছাড়া যুবক চাকরি’। দৃঢ় প্রত্যয়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এআইটিসি-র সাংসদ বলেন, “আমাদের লোগোতে ফুলের তিনটি পাপড়ি রয়েছে। যার অর্থ গারো, খাসি এবং জৈন্তিয়া। এমডিএ-র দুর্বল জোট একটি সুরক্ষিত করবে না
২০২৩ সালের নির্বাচনে গারো পাহাড়ে একক আসন। আমরা স্বৈরাচারীর কাছে মাথা নত করব না বাহিনী। জাতীয় নাগরিক পঞ্জি বা এনআরসির বিরুদ্ধে মেঘালয়ের মাটিতে দাঁড়িয়ে সোচ্চার হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মেঘালয়ের গারো পর্বতের তুরা ল কলেজ ময়দানে দাঁড়িয়ে মেঘালয়ের ঐতিহ্যবাহী টুপি পরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মেঘালয়বাসীকে আশ্বাস বাণী শোনালেন, বাংলায় তৃণমূল খংগ্রেস এনআরসি হতে দেয়নি। মেঘালয়েও হতে দেবে না। বৃহস্পতিবার ও ও শুক্রবার দুদিনের সফরে এনআরসি নিয়ে অভয় বাণী দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে সুর চড়ান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘টিএমসি মানে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য’ এই বার্তা দিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, আগামী তিন-চার মাসের মধ্যেই মেঘালয়ে নতুন সরকার গঠন করা করবে তৃণমূল। আর সেই সরকার সবার জন্য নিরলসভাবে সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবে। অভিষেক অভিযোগ করেন, মেঘালয়ের বেশ কিছু জায়গা অসমে চলে যাওয়ায় সেখানকার বাসিন্দারা এনআরসির আওতায় পড়বেন। এর ফলে, তাদেরকে এনআরসির মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে যে তারা ভারতীয়। এইনিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দা এবং মেঘালয়ের তৃণমূল নেতারা। এদিন এই নিয়ে সোচ্চার হন অভিষেক। তিনি বলেন, “ওই এলাকার বাসিন্দাদের মতামত না নিয়েই তাঁদের অন্য রাজ্যের বাসিন্দা করে দেওয়া হয়েছে। যারা এখানে ছিলেন এখন তারাই অন্য রাজ্যের বাসিন্দা। অভিষেক আরও বলেন, শুধুমাত্র সরকারের পরিবর্তন আনাই তৃণমূলের লক্ষ্য নয়, লক্ষ্য একেবারে মাটিতে নেমে মানুষের উন্নয়ন করা। মেঘালয় রাজ্যের জন্য একটি সদর্থক পরিবর্তন নিয়ে আসা। বাংলায় এনআরসি হতে দেয়নি তৃণমূল কংগ্রেস সরকার। এবার মেঘালয় থেকে একই ইস্যুতে সুর সপ্তমে চড়ালেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এখান থেকেই কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে নিশানা করলেন তিনি। এদিন এনআরসি ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারকে একের পর এক কটাক্ষ করেন তিনি। এমনকী মেঘালয়ের রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগেন অভিষেক বন্দ্যোপাধধ্যায়। মেঘালয়ের মাটিতে দাঁড়িয়ে অভিষেক দিলেন ঐক্যের বার্তা। তিনি বলেন, ‘টিএমসি মানে বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য’। মেঘালয়ের (Meghalaya) বাসিন্দাদের আবার নিজেদের ভারতীয় বলে প্রমাণ দিতে হবে। বৃহস্পতিবার মেঘালয়ের Tura-তে দলের একটি জনসভায় গিয়ে এই দাবি করেন তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। মেঘালয়ের (Meghalaya) সঙ্গে অসমের (Assam) সীমান্ত বিবাদ মেটাতে চুক্তি করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ছটি জায়গার সমস্যা মেটানো হয়েছে। মেঘালয়ের বেশ কিছু জায়গা চলে গিয়েছে অসমে। এইনিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দা এবং মেঘালয়ের তৃণমূল নেতারা। এদিন এই নিয়ে সোচ্চার হন অভিষেক। তিনি বলেন, “ওই এলাকার বাসিন্দাদের মতামত না নিয়েই তাঁদের অন্য রাজ্যের বাসিন্দা করে দেওয়া হয়েছে। যারা এখানে ছিলেন এখন তারাই অন্য রাজ্যের বাসিন্দা। যে এলাকাকে অসমের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ওই এলাকায় এবার NRC করা হবে। তাদেরকে এবার প্রমাণ করতে হবে যে তারা ভারতীয়।” অভিষেকের দাবি, সেখানে আগামী তিন-চার মাসের মধ্যেই নতুন সরকার গঠন করা হবে। সেই সরকার সেখানের সবার জন্য অক্লান্তভাবে সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজ করবে।”
অভিষেকের দাবি, মেঘলায়ের শাসন দিল্লি বা গুয়াহাটিতে বসে করা হবে না, সেখানের বাসিন্দারাই রাজ্য পরিচালনা করবেন। একইসঙ্গে BJP-র বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তারা যে কোনমতেই মাথা ঝোকাবেন না তাও আরেকবার বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি। তার দাবি, “আমরা দিল্লিতে বিবৃতি দিয়ে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে লড়াই করি না। মাঠে নেমে, মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ‘ডবল ইঞ্জিন’ সরকারের অপশাসন এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করি। আমাদেরকে কেউ থামাতে পারবে না।” অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) দাবি করেন, মেঘলায়েও বইছে পরিবর্তনের হাওয়া। সেখানের মানুষ দীর্ঘ দিন ধরেই বঞ্চিত হচ্ছে। এবার তাঁদের জন্যই সেখানের সরকার গঠন করবে তৃণমূল। সেখানের তৃণমূল নেতারা বলেন, গনতন্ত্রে আসল শক্তি সাধারণ মানুষ। এখানে দুর্নীতি চলছে। এর বিরুদ্ধেই এখানের মানুষ এক হয়ে লড়াই করবে। শুধুমাত্র সরকারের পরিবর্তন আনাই নয়,তাঁদের লক্ষ্য একেবারে মাটিতে নেমে মানুষের উন্নয়ন করা। এই লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করবেন। অভিষেক বলেন, “আমাদের লক্ষ্য মেঘালয় রাজ্যের জন্য একটি সদর্থক পরিবর্তন নিয়ে আসা। এখানে যারা সরকারে আছে তারা সাধারণ মানুষের দিকে নজর দেননি। আমরা চাইছি এই রাজ্যের যে হারানো গৌরব তা ফিরিয়ে নিয়ে আসা। মেঘালয়ই সারা ভারতকে পথ দেখাবে।” সভায় মেঘালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মানস ভুঁইয়া বলেন, “এখানে মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি করতেও আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এখানের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এই রাজ্য থেকে দুর্নীতি এবং অনুন্নয়ন, বেকারির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে।”
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct