মঞ্জুর মোল্লা, নদিয়া, আপনজন: এবার থেকে সাইকেলের প্যাডেল করতে হবে না সূর্যের আলোতেই চলবে সাইকেল নদীয়া জেলার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমপুর এলাকায় এক ব্যক্তি নতুন জিনিসের তৈরির প্রচেষ্টা করিমপুর থানার কেচুয়াডাঙ্গার বাসিন্দা চন্দন বিশ্বাস নিজে হাতে তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। প্রত্যেক দিন ১০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে অফিসে যাতায়াত করেন চন্দন বিশ্বাস। এ সাইকেল প্যাডেল বা জ্বালানি লাগেনা শুধুমাত্র চার্জ দিতে হয়। সাইকেল লাগনো রয়েছে একটি সোলার প্যানেল সূর্যের আলো থেকেই সাইকেল চালানোর শক্তি পায় এক সাইকেল চরে প্রত্যেকদিন ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার রাস্তায় অতিক্রম করে করিমপুরে কেচুয়া ডাঙার বাসিন্দা চন্দন বিশ্বাস জানান পাওয়ার সাপ্লাইয়ের জন্য ২৫ কিলোমিটার ব্যাটারির জন্য হয়তো আমাকে চালিয়ে আসতে হবে তার জন্য আমি একটি সোলার প্যানেল সাইকেলে লাগিয়ে নিলাম করিমপুরের রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত। স্থানীয় মানুষজন জানান ছোট থেকেই চন্দন বিজ্ঞানে আগ্রহ বিভিন্ন সময় নিজের বুদ্ধিতে তৈরি করে থাকে আশ্চর্য জিনিস এবার সোলার সাইকেল তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল চন্দন বিশ্বাস। জানান প্রত্যেকদিন অফিসে যেতে মোটরসাইকেল বা টোটো তে যাতায়াত করতে খরচ বাড়ছে সেই কারণে তিনি নিজের বুদ্ধিতে সোলার সাইকেল তৈরি করে। সাইকেলের গতি ঘন্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিতে চলবে একবার চার্জ দিলে ৫০ কিলোমিটার রাস্তা যাতায়াত করা যাবে। বিগত কয়েক বছর আগে একটি জিনিস তৈরি করেছিল উনি প্রত্যেক বছরে কিছু না কিছু করে জানান চন্দন বিশ্বাসের স্ত্রী। চন্দন বিশ্বাসের সোলার সাইকেল দেখতে ভিড় জমিয়েছে ওই এলাকার বাসিন্দারা সাইকেল অফিসে নিয়ে গেলে অফিসে ভিড় জমে যায়। সোলার সাইকেল দেখতে।ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমপুরের কেচুয়াডাঙ্গা চন্দন বিশ্বাস সোলার সাইকেল তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।আগামী দিনে আরো কিছু আবিষ্কার করবেন তার জন্য সাহায্য করে। এই সাইকেল তৈরি করাকে কেন্দ্র করে এলাকায় নতুন দিশার আলো দেখালেন তিনি।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct