আপনজন ডেস্ক: বেশিরভাগ মানুষের মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে যায়। কেউ কেউ এক গ্লাস জল খেয়ে শুয়ে পড়েন, কেউ প্রাকৃতিক কাজ সারেন। সবার ক্ষেত্রে কিন্তু এটি স্বাভাবিক কাজ নয়। মাঝ রাতে ঘুম ভেঙে যাওয়ার দুটি কারণ হতে পারে। গ্লুকোজ থেকে এনার্জি তৈরি করে শরীর। সকালে ঘুম থেকে উঠতেও কিছুটা এনার্জির প্রয়োজন। তাই সেই এনার্জি তৈরির কাজ শুরু হয় ভোর থেকে। পাশপাশি, কর্টিসোল, ক্যাটেকোলামাইন এবং অন্য হরমোনের ক্ষরণ রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে শুরু হয়ে যায়। যাতে পরের দিনের জন্য শরীর তৈরি হতে পারে। তার ফলে লিভার আরও কিছু গ্লুকোজ তৈরি করে যা রক্তে মিশে যায়। এই সব যখন হচ্ছে, ততক্ষণে আগের দিনের ডায়াবেটিসের ওষুধের প্রভাব কমে আসা শুরু করেছে। তাই এই সময়টায় হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটা বেড়ে যায়। তাই ঘুম ভেঙে যেতেই পারে। গ্লুকোজ থেকে এনার্জি তৈরি করে শরীর। সকালে ঘুম থেকে উঠতেও কিছুটা এনার্জির প্রয়োজন। তাই সেই এনার্জি তৈরির কাজ শুরু হয় ভোর থেকে। পাশপাশি, কর্টিসোল, ক্যাটেকোলামাইন এবং অন্য হরমোনের ক্ষরণ রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে শুরু হয়ে যায়। যাতে পরের দিনের জন্য শরীর তৈরি হতে পারে। তার ফলে লিভার আরও কিছু গ্লুকোজ তৈরি করে যা রক্তে মিশে যায়। এই সব যখন হচ্ছে, ততক্ষণে আগের দিনের ডায়াবেটিসের ওষুধের প্রভাব কমে আসা শুরু করেছে। তাই এই সময়টায় হঠাৎ রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটা বেড়ে যায়। তাই ঘুম ভেঙে যেতেই পারে। সিমোজি এফেক্টের আর এক নাম রিবাউন্ড হাইপারগ্লুইসেমিয়া। ঘুমের মধ্যে অনেক সময়ে রক্তে শর্করা মাত্রা অনেকটা কমে যায়। সেই মাত্রা ঠিক করতে শরীরে এমন কিছু হরমোনের ক্ষরণ হয়, যা লিভারকে বাধ্য করে রক্তে আরও কিছুটা গ্লুকোজ ছাড়তে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে লিভার একটু বেশি মাত্রায় গ্লুকোজ রক্তে ছেড়ে দেয়, যার জন্য ভোরের দিকে রক্তে শর্করা মাত্রা বেড়ে যায় আর ঘুম ভেঙে যায়। এমন কোনো উপসর্গের সম্মুখীন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ডায়াবেটিসের প্রভাবে শরীরে রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। যার ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। যার ফলে সারাক্ষণ চুলকানির সমস্যা হতে পারে। যদি ময়েশ্চারাইজার ও ক্রিম লাগানোর পরও ত্বক শুষ্ক লাগে তা হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে ডায়েবেটিস পরীক্ষা করিয়ে নিন।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct