নকীব উদ্দিন গাজী, কূলপি: সামনে ২০২৪ এর নির্বাচনকে মাথায় রেখে তৃণমূল কংগ্রেস জেলাতে রদবদল ঘটাযল। দক্ষিণ ২৪ পরগনা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা হিসেবে দুটি ভাগ করা হয়। ডায়মন্ড হারবার যাদবপুর তৃণমূল কংগ্রেসের ডায়মন্ডহারবার সাংগঠনিক জেলা হিসেবে গণ্য করা হয়, পাশাপাশি মথুরাপুর লোকসভা ও জয়নগর লোকসভা এই দুটোকে মিলিয়ে সুন্দরবন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক জেলা হিসেবে তৈরি করা হয়। যার দায়িত্ব সুন্দরবনে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক জেলা দায়িত্ব পান কুলপির বিধানসভার বিধায়ক তথা সাগর বকখালি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড-এর চেয়ারম্যান যোগরঞ্জন হালদার। যোগরঞ্জন হালদার দীর্ঘদিনের এই জেলার পরিচিত মুখ। তিনি একাধিকবার জনগণের ভোটে তিনি জয়লাভ করেন । তাই তৃণমূল কংগ্রেসের সুপ্রিমো যোগরঞ্জন বাবুর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর জন্য দলের সাংগঠনিক হিসাবে দায়িত্ব সামলানোর জন্য তাকে জেলার সভাপতি করেন। এই খবর আবার মাত্র রায়দিঘি বিধানসভার বিধায়ক অলোক জলতা, শব্দ সুন্দরবন জেলার যুব সভাপতি বাপি হালদার ফুলের স্তবক দিয়ে সম্মান জ্ঞাপন করেন পাশাপাশি কুলপির বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি সুপ্রিয়া হালদার ও যুবদলের সদস্য রা মালা পরিয়ে মিষ্টিমুখ খায়, জুগোর অঞ্জন হালদার মহাশয় বলেন, দলের কাজে দীর্ঘ দিন ধরে করে আসছি দল ভালো বুঝেছে তাই আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব। জেলার মধ্যে কোথাও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থাকলে তাড়াতাড়ি মেটানো হবে পাশাপাশি সরকারের উন্নয়নের কাজকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে তা করা হবে দলের ঊর্ধ্বে জনগণ জনগণের সেবার জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সর্বস্ব ত্যাগ করেছে সেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথ অনুসরণ করে সর্বস্তরের মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করলাম।
অন্যদিকে ডায়মন্ডহারবার তৃণমূলের সাংগঠনিক জেলার দায়িত্ব পান শুভাশিস চক্রবর্তী। জেলার মহিলা নেত্রী মনমোহিনী বিশ্বাস , ডায়মন্ড হারবার টাউন তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি হন অমিত সাহা।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct