শামিম মোল্লা, বসিরহাট, আপনজন: সন্দেশখালির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গ্রামে পৌঁছলেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। ধামাখালি থেকে লঞ্চে চেপে জলপথে তিনি আসেন সন্দেশখালিতে। সঙ্গে রয়েছেন পুলিশের পদস্থ কর্তারা।ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে সন্দেশখালি। পাশাপাশি সন্দেশখালির চারটি ঘাটের প্রবেশদ্বারে সিসিটিভি ক্যামরা বসানো হয়েছে। খুলনা, ত্রিমোহিনী বাজার, সন্দেশখালির ধামাখালি সহ চারটি ঘাটে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।লাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এদিনই সন্দেশখালির পৌঁছলেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। সঙ্গে রয়েছেন এডিজি (সাউথ বেঙ্গল) সুপ্রতীম সরকার ও বসিরহাট পুলিশ জেলার এসপি হোসেন মেহেদি রহমান।সূত্রের খবর, নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতে সন্দেশখালি থানায় বৈঠক করেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলার প্রতি মানুষের আস্থা ফেরাতেও ডিজির এই সফর। তিনি কথা বলতে পারেন এলাকার সাধারণ মানুষের সঙ্গেও। কিন্তু সন্দেশখালি একটি পঞ্চায়েতের পাঁচটি গ্রামের মানুষ তাঁরা শান্তির পক্ষে সওয়াল করেছেন। এই দাবি নিয়ে তাঁদের আন্দোলন সংগঠিত করেছেন শাসকদল ড্য়ামেজ কন্ট্রোলে নেমেছে। সন্দেশখালি কাণ্ড নিয়ে কিন্তু সাধারণ মানুষ চাইছে সন্দেশখালিতে শান্তি ফিরে আসুক। সকাল থেকে প্রতিদিনের মতো দোকানপাট খুলেছে, বসেছে বাজার, সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের মানুষ চাইছে শান্তি ফিরে আসুক প্রতিদিনকার মতো স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা তারা যেমন স্কুলমুখী হচ্ছে অন্যদিকে দৈনন্দিন জীবনে মানুষ তাদের কর্মস্থলে সকাল সকাল বেরিয়ে পড়েছেন। সেই ছবি দেখা গেল সন্দেশখালির বিভিন্ন ফেরিঘাটগুলিতে। তবে কি এবার অশান্ত সন্দেশখালি শান্ত হতে চলেছে সেটা সময়ই বলবে।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct