এহসানুল হক, বসিরহাট, আপনজন: হাড়োয়ায় অবাধে চলছে বেআইনিভাবে পুকুর ভরাটের কাজ। পুকুরের মধ্যে তৈরি হচ্ছে বিরাট কনস্ট্রাকশন ইতিমধ্যেই অবৈধ পুকুর ভরাটের বিরুদ্ধে হাড়োয়ার নাগরিক সমাজ বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। অভিযোগ, একাধিক সরকারি দপ্তরে অভিযোগ জানানোর পরও চলছে বিরাট কনস্ট্রাকশন কোন প্রভাবশালীর হাত এই অবৈধ কনস্ট্রাকশনে প্রশ্ন একাধিক মহলে।হাড়োয়ার পীর গোরাচাঁদ নামের রেকর্ড কীর্ত নিম্ন তপশিলি বর্ণিত জমিতে বেআইনিভাবে পুকুর ভরাট করে চলছে বিরাট কনস্ট্রাকশন হাড়োয়া এলাকার এক ব্যবসায়ী ।ওই ব্যাবসায়ী ভুয়ো রেকর্ড করে পুকুর ভরাট করে বিরাট কনস্ট্রাকশন করছেন বলে অভিযোগ, যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী।পুকুর ভরাট করে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছেন ব্যবসায়ী অভিযোগ করছে এলাকাবাসী। বিএলএলআরও তথ্য থেকে জানা যায় হাড়োয়া মৌজার অন্তর্গত দাগ নম্বর ২২৪ ও ২২৬ দাগ নম্বরে ৩২ শতক ও ৪৪ শতক মোট ৭৬ শতক জমিতে অবাধে চলছে কনস্ট্রাকশন । ইতিমধ্যেই হাড়োয়া পঞ্চায়েত হাড়োয়া বিএল এলআরও কাছে অভিযোগ দেওয়ার পরও অবাধে চলছে অবৈধ কনস্ট্রাকশন এমনটাই খবর। ইতিমধ্যেই হাড়োয়া পঞ্চায়েত থেকে পুকুরের মধ্যে অবৈধ কনস্ট্রাকশন বন্ধের নোটিশ দেওয়া হয়েছে ।তারপরও কিভাবে চলছে অবৈধ কনস্ট্রাকশন। জা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সাধারণ মানুষ থেকে পঞ্চায়েতের প্রধান। আকমাল আহমেদ যার নামে পুকুর ভরাটের অভিযোগ তার দাবি সব নিয়ম মেনেই কনস্ট্রাকশন এর কাজ হচ্ছে যা বলার স্টেট কমিটির প্রেসিডেন্ট বলবেন আমি এখন গোয়ায় বেড়াতে এসেছি আমাকে ডিস্টার্ব করবেন না । এস্টেট কমিটি বলবে। এস্টেট কমিটির প্রেসিডেন্ট আফজাল আহমেদ দাবি করেন, ওটি কোন পুকুর নয় ভুল করে পুকুর হয়ে গেছে এটি একটি ডোবা ছিল সব নিয়ম মেনেই পারমিশন নিয়েই কাজ হচ্ছে। এখানেই প্রশ্ন পুকুর বা জলা জমির উপর কে কনস্ট্রাকশনের পারমিশন দিল সেই প্রশ্ন এখনো অধরা। এদিন বিএলএলআরও আশিস সেন বলেন, বেআইনি কাজ হচ্ছে, যিনি নির্মাণ করছেন তাকে নোটিশ পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করতে বলা হয়েছে। প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। এদিন হাড়োয়া পঞ্চায়েত প্রধান সিরাজুল ইসলাম বলেন, আকমল আহমেদ নামে এক নির্মাণকারীকে নোটিশ পাঠিয়ে কাজ বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শুনেছি তারপরও কাজ চলছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। আইনানুক ব্যবস্থার নেয়া হবে।
All Rights Reserved © Copyright 2024 | Design & Developed by Webguys Direct