এহসানুল হক, বসিরহাট: ধান্যকুড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতাল বসিরহাট দুই নম্বর ব্লকের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এইসব এলাকার কয়েক হাজার মানুষ ধান্যকুড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতাল এর উপর নির্ভরশীল। ধান্যকুড়িয়া থেকে বসিরহাট হাসপাতালে রোগী নিয়ে যেতে সময় লাগে প্রায় একঘণ্টা ।সেই দিকে লক্ষ্য রেখে গ্রামীণ হাসপাতাল তৈরি করা। কিন্তু বহু দিন ধরেই ধান্যকুড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতাল উন্নয়নের অভাবে দুরবস্থায় ছিল। সেদিকে লক্ষ্য রেখে মানুষের বসার জন্য সেট ও পাঁচিল সহ ইমারজেন্সি ডাক্তার এই রকম কয়েকটি খাতে এই টাকা বরাদ্দ হল বলে জানা যায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তরফ থেকে। এদিন ফিতে কেটে শুভ উদ্বোধন করেন বসিরহাট উত্তর বিধানসভার চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতা সরোজ ব্যানার্জি, উপস্থিত ছিলেন আইএনটিটিইউসি নেতা মাহমুদুল হাসান সহ একাধিক নেতৃত্ব। এদিন চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল্লাহ রনি বলেন, আমি কয়েক বছর ধরে বসিরহাট হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদে রয়েছি। তাই তাদের দিকে ফিরে এই উন্নয়নের টাকা বরাদ্দ হয়েছে। আমি চাই এই ধান্যকুড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতাল আরো সুন্দরভাবে সেজে উঠুক। এখানে ভালো ডাক্তার আসুক, মানুষ সেবা পাক। এদিন হাসপাতলে রোগীর আত্মীয় স্বজন ফরিদ আলি, মাহফুজা খাতুন, একরামুল গাজী সহ একাধিক মানুষ বলেন, বৃষ্টির সময় হাসপাতলে জল ঢুকে যেত, একটি বসার জায়গা ছিল না, বিভিন্ন ডাক্তার আসতে পারতো না ঘরের জন্য।এই গ্রামীণ হাসপাতালে উন্নয়নের টাকা বরাদ্দে আমরা খুশি।